Main Menu

বিশ্বনাথে নির্যাতিত সালমা বেগমের অভিযোগে তদন্তে গেলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রফিকুল ইসলাম

নারী ও শিশু নির্যাতন দমন মামলার আসামীদের গ্রেফতার ও নির্যাতিত নারীর পরিবারকে হয়রানীর অভিযোগ এনে এডিশনাল ডি আইজি ডিসিপ্লীন এন্ড প্রফেসন স্ট্যান্ডার্ড পুলিশ হেড কোয়ার্টার ঢাকা বরাবরে স্মারকলিপি প্রদান করেছিলেন সিলেটের বিশ্বনাথ থানাধিন দক্ষিণ মিরের চক গ্রামের গৌস আলীর মেয়ে সালমা বেগম।

তারই প্রেক্ষিতে গত ২ ডিসেম্বর দুপুরে সিলেটের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. রফিকুল ইসলামের নেতৃতে একটি তদন্ত টিম এসেছিল। তারা প্রথমে বিবাদীর বাড়ী সংলগ্ন রাস্তায় বসে লোকজনের কাছ থেকে ঘটনা সম্পর্কে জানতে চেষ্টা করেন পরে বাদীর বাড়ীতে যান সেখানে দুজন স্বাক্ষিকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন।
এতে বাদী পক্ষ তাদের অন্য স্বাক্ষিদের কাছ থেকে শোনার কথা বললে তারা আর স্বাক্ষি লাগবেনা বলে চলে আসাতে অসন্তুষ্ট বলে মিডিয়াকে জানান।

বাদী সালমা বেগম আরও জানান যে, মামলার অভিযোগে পুলিশ প্রশাসন এসেছেন, সেটির চুড়ান্ত রিপোর্ট গত ২০ নভেম্বর দেওয়া হয়ে গেছে। এ রিপোর্ট ও পক্ষপাত মূলক বলেন তিনি।

সালমা বেগম একজন সৌদী প্রবাসী মহিলা। বিগত ৪ এপ্রিল মামলার বিবাদী রাসেল মিয়া, রাব্বী, রাসান মিয়া, ইকরাম ও রফিক মেম্বার তাকে যৌন হয়রানীর চেষ্টা করেন। তখন থানায় গিয়ে জিডি করতে চাইলে জিডি নেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ এনে এডিশনাল ডি আইজি ডিসিপ্লীন এন্ড প্রফেসন স্ট্যান্ডার্ড পুলিশ হেড কোয়ার্টার ঢাকা বরাবরে স্মারকলিপি প্রদান করেন। তিনি সিলেটের একটি মানবাধিকার সংগঠনের সহায়তায় ওসমানী হাসপাতালে ওসিসিতে ভর্তি হোন। এরই প্রেক্ষিতে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের মাধ্যমে মামলা এফায়ার হয়। যার নম্বর ১৪/২২০। সালমা বেগম ও তার পরিবার ঘটনাটির আরও নিরপেক্ষ তদন্ত চান।

এদিকে ঘটনা তদন্ত করতে গিয়ে পুলিশের উর্ধতন কর্মকর্তা উভয় পক্ষকে আর কোন সহিংসতায় না জড়ানোর জন্য বলে আসেন এবং আইন মেনে চলার আহবান করেন। তারা ঘটনার সঠিক রিপোর্ট প্রদানের ও আশ্বাস দেন উভয় পক্ষকে।






Related News

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *