সুখী জীবনের ৫০ বছরে অভিনেতা আবুল হায়াত
অনলাইন ডেস্কঃ কিংবদন্তি অভিনেতা আবুল হায়াতের সুখী দাম্পত্য জীবনের ৫০ বছর পূর্ণ হয়েছে। ১৯৭০ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি মেজ বোনের ননদ মাহফুজা খাতুন শিরিনকে বিয়ে করেন তিনি। সুখে দুঃখে একজন মানুষের সঙ্গে ৫০টি বছর পার করে দেয়াটা একটি দৃষ্টান্ত সমতুল্য। আবুল হায়াত ও শিরিন দম্পতির দুই সন্তান বিপাশা ও নাতাশা রাতেই তাদের বাবা-মাকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।
আবুল হায়াত বুয়েটে পড়াশোনা শেষে দেশ স্বাধীনের আগে নাটকের দলের সঙ্গে যুক্ত হন তিনি। আর দেশ স্বাধীনের পর অভিনয় শুরু করেন চলচ্চিত্রে। সেই থেকে এখনো চলছে। সুযোগ পেলেই তিনি অভিনয় করেন।
জীবনের গুরুত্বপূর্ণ এই দিনটিতে তিনি তার ও স্ত্রী-সন্তানদের জন্য দোয়া চেয়েছেন সবার কাছে।
প্রসঙ্গত, আবুল হায়াত বহুবছর ধরেই টিভি নাটক ও সিনেমায় কাজ করে চলেছেন। মঞ্চ নাটক ও টিভিসিতেও দেখা গেছে তাকে নিয়মিত। জনপ্রিয় লেখক হুমায়ুন আহমেদ রচিত প্রচুর নাটকে তিনি অংশ নিয়ে জনপ্রিয়তা পেয়েছেন। ‘মিসির আলি’ তার একটি স্মরণীয় চরিত্র।
অভিনয়ের পাশাপাশি তিনি লেখালেখিও করেন। ১৯৯১ সালের বই মেলায় তার প্রথম উপন্যাসটি প্রকাশিত হয়। উপন্যাসটির নাম ছিল আপ্লুত মরু। এরই ধারাবাহিকতায় একে একে বের হয় ‘নির্ঝর সন্নিকট’, ‘এসো নীপো বনে (তিন খণ্ড ‘, ‘অচেনা তারা’, ‘জীবন খাতার ফুট নোট (দুই খণ্ড)’, ‘জিম্মি’। চলতি বইমেলাতেও প্রকাশ হয়েছে তার বই।
এবার মেলায় তিনটি বই নিয়ে হাজির আবুল হায়াত। এর মধ্যে থাকছে দুটি গল্পের ও একটি নাটকের বই। গল্পের বইটির নাম ‘টাইম ব্যাংক’ ও ‘আষাঢ়ে’। নাটকের বইটির নাম ‘প্রিয়-অপ্রিয়’।
Related News

কৈশোরে কখনো জিনস পরিনি, কারণ সমাজের চোখে ওটা ছিল ‘খারাপ মেয়েদের’ পোশাক: চিত্র নাইকা বাঁধন
‘আমি একসময় ছিলাম এক আদর্শ ছোট মেয়ে-মেধাবী, বিনয়ী, আর পরতাম একেবারে সমাজ যেভাবে চায়, সেভাবেই।Read More

সুস্থ হয়ে বাসায় ফিরেছেন ফরিদা পারভীন
দীর্ঘ অসুস্থতার পর সুস্থ হয়ে বাসায় ফিরেছেন স্বনামধন্য লালন সম্রাজ্ঞী ফরিদা পারভীন। সোমবার রাত সাড়েRead More