Main Menu

বরকতময় আরাফার দিন, ৯ জিলহজকে স্বাগতম: সৈয়দ আবদাল আহমদ

জিলহজের আরাফার এই দিনটি সারা বছরের মধ্যে শ্রেষ্ঠতম দিন। যেমন শ্রেষ্ঠতম রাত লাইলাতুল কদরের (শবেকদর) রাত। হাজার মাসের চেয়ে শ্রেষ্ঠতম রজনি। তেমনি মাস হিসেবে রমজান মাস, ১২ মাসের মধ্যে শ্রেষ্ঠতম মাস। এ মাসে পবিত্র কোরআন নাজিল হয়েছে। জুমার দিন শুক্রবার, সপ্তাহের শ্রেষ্ঠ দিন। আর মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) সর্বশ্রেষ্ঠ এবং সর্বশেষ নবী ও রাসুল। তিনি সায়্যিদুল মুরসালিন অর্থাৎ সব নবী ও রাসুলের সর্দার।

হাদিস শরিফে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘আল-আরাফা, আল-হাজু আরাফা’ অর্থাৎ হজ হলো আরাফার দিন। আরাফাই হজ। (আবু দাউদ) অন্য এক হাদিসে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, আরাফার দিনটিই মূলত হজের দিন। ‘আরাফাতে অবস্থান করাই হলো হজ।’ (সুনানে নাসাই : ৩০৪৪)

দিনটির গুরুত্ব সম্পর্কে বলা হয়েছে, আরাফার দিনে মহান আল্লাহ এতসংখ্যক বান্দাকে একসঙ্গে ক্ষমার ঘোষণা দেন, বছরের অন্য কোনো দিনে এত মানুষকে ক্ষমা করেন না। আবার শয়তান এদিনে এতটা লাঞ্ছিত ও অপমানবোধ মনে করে যে, বছরের অন্য কোনো দিন এতটা অপমানিত হয় না।

এদিনটি হচ্ছে জাহান্নাম থেকে মুক্তির দিন। উম্মুল মুমিনিন হজরত আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘আরাফার দিনে এতসংখ্যক বান্দাকে আল্লাহতায়ালা জাহান্নাম থেকে মুক্তি দিয়ে দেন, যা অন্য কোনো দিনে দেওয়া হয় না। সেদিন তিনি বান্দাদের অত্যন্ত নিকটবর্তী হয়ে যান এবং ফেরেশতাদের সঙ্গে গর্ব করে বলেন, আমার এসব বান্দা কী চায়? (সহিহ মুসলিম : ৩৩৫৪) অন্য আরেকটি হাদিসে আছে, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, এদিন আল্লাহ নিম্ন আকাশে নেমে আসেন ও ফেরেশতাদের বলেন, তোমরা সাক্ষী থাকো আমি ওদের সবাইকে ক্ষমা করে দিলাম। (মু






Related News

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *