Main Menu

কন্দাল ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য দেশব্যপী আরো বিপ্লব ঘটাতে হবে,  ড. কাজী মজিবুর রহমান

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সিলেট অঞ্চলের অতিরিক্ত পরিচালক কৃষিবিদ ড. মোহাম্মদ কাজী মজিবুর রহমান বলেছেন, কন্দাল জাতীয় ফসল আমাদের দেশে সবজি হিসেবে ব্যবহৃত হয়। বাণিজ্যিকভাবে এর চাষবাস তেমনটি দেখা যায় না, তবে প্রতিটি জেলায় বাড়ির চারপাশে, গাছের নিচে, মাচায়, আঙিনায়, বেড়ার ধারে, পুকুর পাড়ে এর চাষাবাদ হতে দেখা যায়। এ ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য দেশব্যপী আরো বিপ্লব ঘটাতে হবে। কারণ কৃষকদের অক্লান্ত পরিশ্রমের কারণেই দেশ আজ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সিলেট ও কুমিল্লা অঞ্চল (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) ২০২৪-২৫ অর্থ বছরে কন্দাল ফসল উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় সিলেট নগরীর ধোপাদিঘিরপারস্থ খামার বাড়িতে আয়োজিত আঞ্চলিক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর কুমিল্লা অঞ্চলের অতিরিক্ত পরিচালক কৃষিবিদ মোঃ আমজাদ হোসেনের সভাপতিত্বে কর্মশালায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, খামারবাড়ি, ঢাকা এর কন্দাল ফসল উন্নয়ন প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক কৃষিবিদ মোঃ মোখলেসুর রহমান। কর্মশালায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন কৃষি প্রশিক্ষণ ইন্সটিটিউট সিলেটের অধ্যক্ষ কৃষিবিদ মোঃ আক্তারুজ্জামান। বারি, আকবরপুর মৌলভীবাজারের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা কৃষিবিদ ড. মাহমুদুল ইসলাম নজরুল।
কর্মশালায় বিএডিসি কর্মকর্তা হুমায়ুন রশিদ, এসআরডিআই কর্মকর্তা ড. তপন, গোলাপগঞ্জ উপজেলা কৃষি অফিসার মোঃ মাশরেফুল আলম, দোয়ারাবাজার উপজেলা কৃষি অফিসার মহসিন আলম, কুলাউড়া উপজেলা কৃষি অফিসার মোঃ জসিম উদ্দিন, বাঞ্চারামপুর উপজেলা কৃষি অফিসার মোঃ নাসির উদ্দিন, মাধবপুর উপজেলা কৃষি অফিসার সজিব সরকার সহ কৃষি সম্প্রসার অফিসার, অতিরিক্ত উপপরিচালকগণ বক্তব্য রাখেন।
অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, অনেক ক্ষেত্রে জাংলা বা মাচার জন্য অতিরিক্ত খরচ পড়ে না এবং বাড়ির আশপাশের পরিত্যক্ত স্থান বা রাস্তার ধারে গাছের নিচেও চাষাবাদ করা যায়। এ জাতীয় ফসলের চাষ বিষয়ে একটু সচেতন হলে সবজির ঘাটতি মেটাতে, বাড়ির আশপাশের পরিত্যক্ত স্থানের সঠিক ব্যবহার করতে, কীটনাশক ও বালাইনাশক ব্যবহার ছাড়াই এর চাষ বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
কর্মশালায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, বীজ প্রত্যয়ন এজেন্সি, হর্টিকালচার সেন্টার, কৃষি তথ্য সার্ভিস, সরেজমিন গবেষণা কেন্দ্র, এসআরডিআই, ফল গবেষণা, বিএডিসি, বিএমডিএ সহ বিভিন্ন পর্যায়ের প্রায় শতাধিক কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন। বিজ্ঞপ্তি






Related News

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *