জগন্নাথপুরে রফিকুল ইসলাম নির্যাতনের শিকার থানায় অভিযোগ করারয় বিবাদীদের হুমকিতে বাড়ী ছাড়া

সুনামগঞ্জ জেলার জগন্নাথপুর থানার পশ্চিম গড়গড়ি আইছলাবাড়ী গ্রামের মৃত উস্তার আলীর পুত্র রফিকুল ইসলাম একই সাকিনে বসবাস মৃত তখলিছ মিয়ার ছেলের সুহেল মিয়ার সাথে বাড়ীর যায়গা নিয়ে বিরোধ চলছিল। এরই জের ধরে গত ০১/১২/২০ইং তারিখে সুহেল মিয়া ও তার ভাই রুনু মিয়া সহ আরও ৩/৪ জন সামিলে চায়নিজ কুড়াল দিয়ে রফিকুল ইসলামের উপর হামলা চালায়। এ সময় রফিকুল ইসলামকে হত্যার উদ্দেশ্যে সুহেল মিয়া ও রুনু মিয়ার হাতে থাকা চায়নীজ কুড়াল দিয়ে আঘাত তার হাত কেটে ফেলে এবং তার অন্তসত্বা স্ত্রী ফাহিমা বেগমের পেটে লাত্তি মেরে রক্তক্ষরন করে তার পেটের সন্তান নষ্ট করে দেয় যা সম্পুর্ন ব্য-আইনি ও মানবাধিকার লঙ্গন। একপর্যায়ে রফিকুল ইসলাম ও তার স্ত্রীর আর্থ চিৎকারে আশপাশের লোকজন এসে রফিকুল ইসলাম কে মারাত্বক আহত অবস্তায় উদ্ধার করে জগন্নাতপুর উপজেলা স্বাস্থ কমপ্লেক্সে ভর্তি করান। রফিকুল ইসলামের আঘাত প্রাপ্ত হাতে প্রায় ৩৪ টি সেলাই দেয়া হয়। উক্ত বিষয় নিয়া জগন্নাতপুর থানায় মামলা করলে ও তদস্ত কর্মকর্তার উদাসিনতার কারনে আসামীগন রফিকুল ইসলামকে প্রানে হত্যার উদ্দেশ্যে হন্য হয়ে খুজে বেড়াচ্ছে এ বিষয়ে তদন্ত কর্মকর্তাকে অবগত করলেও কোন সুফল পাননি। যে কারনে আসামীগনের ভয়ে রফিকুল ভিটামাটি ছেড়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছে। আসামিগনের এহেন হুমকিতে রফিকুল ইসলাম অত্যন্ত নিরোপায় হয়ে গত ৩০/১২/২০ইং তারিখে জগন্নাতপুর থানায় একটি সাধারন ডাইরি করেন ডাইরী নং-১৪৯৮। পরবর্তিতে মানবাধিকার সংঘটন হিউম্যান রাইটস ওয়াচ ট্রাষ্ট অব বাংলাদেশ সিলেট বিভাগীয় কার্যালয়ে নিরীহ রফিকুল প্রতিকার চেয়ে আবেদন করলে রফিকুল ইসলামের বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে নিয়ে ন্যায় বিচারের আসায় মাননীয় ডি আই জি বরাবরে গত ৩১/১২/২০ইং তারিখে একটি দরখাস্ত রফিকুলের পক্ষে করা হয়।
Related News

দক্ষিণ সুরমার তিতাস হোটেলে অনৈতিক কাজে ধরা পড়লেন ১০ নারী-পুরুষ
সিলেটের দক্ষিণ সুরমার কদমতলীস্থ তিতাস আবাসিক হোটেলে অভিযান চালিয়েছে থানাপুলিশ। দক্ষিণ সুরমা থানার এএসআই আবদুরRead More

সিলেটে সাড়ে ৭ কোটি টাকার চোরাচালান জব্দরি করলো বিজিবি
সিলেট ও সুনামগঞ্জ জেলার সীমান্তবর্তী এলাকায় যৌথ অভিযান চালিয়ে প্রায় সাড়ে ৭ কোটি টাকা মূল্যেরRead More