Main Menu

আন্দোলনে ৯ হত্যা মামলায় যুবলীগ সভাপতি গ্রেফতার

উপজেলা সদরের যাত্রাপাশা গ্রামের কুণ্ডুরপাড় এলাকা থেকে শনিবার (৯ নভেম্বর) দুপুরে বানিয়াচং থানা পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে। রেখাছ মিয়া উপজেলার যাত্রাপাশা মহল্লার মৃত লাল মোহাম্মদের ছেলে।

পুলিশ জানায়, গত ৫ আগস্ট বেলা ১১টায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষে ছাত্র-জনতা সাগরদিঘীর পশ্চিমপাড় ঈদগাহ মাঠ থেকে মিছিল বের করে। গ্যানিংগঞ্জ বাজার প্রদক্ষিণ শেষে মিছিলকারী ৪-৫ হাজার লোক বড়বাজার শহীদ মিনারে গিয়ে জড়ো হন। পরে বিক্ষুব্ধ লোকজন মিছিল নিয়ে থানার সামনে গেলে পুলিশের সঙ্গে তাদের কথা কাটাকাটি হয়। আন্দোলনকারীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছুড়তে থাকেন।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ঘটনার সময় পুলিশ রাবার বুলেট, কাঁদানে গ্যাস, সাউন্ড গ্রেনেড ছোড়ে। পুলিশের গুলিতে ঘটনাস্থলে চারজনসহ সাতজন নিহত হন। তখন চিত্র ধারণ করতে গেলে বিক্ষুব্ধরা এক সাংবাদিককে পিটিয়ে হত্যা করেন। এরপর বিক্ষুব্ধ জনতা থানার উপ-পরিদর্শক সন্তোষ চৌধুরীকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা করে।

পরদিন গুলিবিদ্ধ আরেকজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। এতে মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়ায় ৯ জনে। এ ঘটনায় নিহত নয়জনের পরিবারের পক্ষ থেকে ও এসআই সন্তোষ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় পুলিশের পক্ষ থেকে আলাদা দুটি মামলা করা হয়।

বানিয়াচং থানার উপপরিদর্শক জাহাঙ্গীর আলম জানান, ছাত্র আন্দোলনে নাইন মার্ডার মামলায় রেখাছ মিয়াকে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে। পরে তাকে থানা থেকে আদালতে সোপর্দ করা হয়।






Related News

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *