নেপাল থেকে বিদ্যুৎ আমদানিতে ফের সহায়তা চাইলেন প্রতিমন্ত্রী

নেপাল থেকে জলবিদ্যুৎ আমদানিতে ফের দেশটির সহায়তা চাইলেন বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। নেপালের নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূত ঘনশ্যাম ভান্ডারির সঙ্গে এক বৈঠকে দুই দেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় করার ওপর জোর দেন তিনি।
মঙ্গলবার (২৭ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে বিদ্যুৎ বিভাগে প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে আসেন নেপালের রাষ্ট্রদূত। এসময় বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
২০১৮ সালের ১০ আগস্ট বিদ্যুৎ খাতে সহযোগিতার জন্য বাংলাদেশ ও নেপালের মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই হয়। নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুতে এই স্মারক সই হয়। এরপর গঠন করা হয় যৌথ স্টিয়ারিং কমিটি এবং যৌথ ওয়ার্কিং গ্রুপ। সর্বশেষ গত আগস্ট মাসে বাংলাদেশ-নেপাল জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপ (জেডব্লিউজি) ও জয়েন্ট স্টিয়ারিং কমিটির (জেএসসি) চতুর্থ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় নেপাল থেকে ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানি করার কথা থাকলেও প্রাথমিকভাবে ৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আনার বিষয়ে আলোচনা হয়।
জানা গেছে, নেপালে ভারতের জিএমআর গ্রুপের নির্মিত ৯০০ মেগাওয়াটের আপার কার্নালি জলবিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কেনার চুক্তি খুব শিগগিরই চূড়ান্ত করা হতে পারে। সভায় ভারত হয়ে কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা দিয়ে নেপাল থেকে বাংলাদেশে প্রাথমিক পর্যায়ে ৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানি সংক্রান্ত সহযোগিতার জন্য বাংলাদেশ ও নেপাল যৌথভাবে ভারতকে অনুরোধ করার পরিকল্পনা করা হয়।
সেই সময় নেপালের জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের প্রকাশিত এক বিবৃতিতে বলা হয়, এ বৈঠকে নেপালকে জানানো হয়েছে, নেপালে ভারতের জিএমআর গ্রুপের নির্মিত ৯০০ মেগাওয়াটের আপার কার্নালি জলবিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কেনার চুক্তি খুব শিগগিরই চূড়ান্ত করতে পারে বাংলাদেশ।
Related News

অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধে জনসচেতনতা ও নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা গড়ে তোলার ওপর গুরুত্বারোপ প্রধান উপদেষ্টার
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধে জনসচেতনতা ও নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা গড়ে তোলার ওপরRead More

কী আছে জুলাই ঘোষণাপত্রে
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস মঙ্গলবার রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে ‘৩৬ জুলাই উদ্যাপন’Read More