Main Menu

নিরপরাধ ছেলেকে মামলা থেকে অব্যাহতির জন্য পুলিশ সুপারের কাছে এক মায়ের আবেদন

সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলার কান্দিগাউ গ্রামের লালু মিয়ার স্ত্রী গেদনী বেগম গত ২০ অক্টোবর নিরপরাধ ছেলেকে ষড়য়ন্ত্র মূলক মামলা থেকে অব্যাহতি ও মুক্তি দাবী জানিয়ে সিলেট পুলিশ সুপার বরাবরে একটি আবেদন দাখিল করেছেন।

তার আবেদনের বিবরণী থেকে জানা যায় যে, তার নিরপরাধ ছেলে ফয়ছলকে ষড়য়ন্ত্র মুলক ধর্ষন মামলায় বিশ্বনাথ থানা গ্রেফতার করে জেল হাযতে প্রেরন করেছে। গেদনী বেগম জানান তার পার্শবর্তি বাড়ীর জুছনা বেগমের পরিবারের সাথে তার পরিবারের রাস্তা ও কিছু ভুমি নিয়ে মনমালিন্য থাকায় জুছনা বেগমের গৃহকর্মি হালিমা বেগমকে দিয়ে গত ২৬ আগস্ট একটি কাল্পনিক ঘটনা সাজিয়ে সংশ্লিষ্ট থানা কর্তৃপক্ষকে প্রভাবিত করে তার নিরপরাধ ছেলে ফয়ছলকে গত ২৯ আগস্ট নিজ বাড়ী থেকে গ্রেফতার করে নিয়ে যায়, এই বিষয়ে গেদনী বেগম ও তার পরিবার তদন্ত কর্মকর্তা এস আই নুর হোসেনের সাথে যোগাযোগ করলে তদন্ত কর্মকর্তা জানান যে গেদনী বেগমের নিরীহ ও নির্দোষ ছেলে ফয়ছল নাকি জুছনা বেগমের কাজের মেয়েকে ধর্ষন করিয়াছে। এই বিষয়ে জানা যায় যে ২৬ আগস্ট ভিকটিম হালিমা বেগম বিষপান করিয়াছে মর্মে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। আবার আরেকটিতে গত ২৯ আগস্ট সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভিকটিম হালিমা বিষপান করিয়াছে মর্মে ভর্তি করা হয়। আবেদনকারীর ছেলে ফয়ছলকে গ্রেফতার করে জেল হাযতে প্রেরনের পর গত ৩১ আগস্ট হতে ১ অক্টোবর পর্যন্ত সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওসিসি ওয়ার্ডে ধর্ষণ জনিত বিষয়ে হীন উদ্দেশ্য চরিতার্থ করার লক্ষে ভর্তি করা হয়। কারন ইতিপুর্বে দুইবার ভিকটিম হালিমাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হইলেও একবার ও ধর্ষনের কথা উল্লেখ করেন নাই। এদিকে আবেদনকারীর নিরপরাধ ছেলেকে জেলে ঢুকানোর পর, আবেদনকারীর নিরপরাধ ছেলে ফয়ছলকে পুলিশ ধর্ষণের মামলায় গ্রেফতার করে জেলে পাঠায়, এতে পরিস্কার ভাবে বুঝা যাচ্ছে যে মামলাটি সম্পুর্ন মিথ্যা ভিত্তিহীন ও আবেদনকারী ও তার পরিবারকে হয়রানী করার লক্ষে তার ছেলে ফয়ছলকে প্রথমে গ্রেফতার ও পরে মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে। এই ব্যাপারে নিরীহ ফয়ছল আহমদের মা গেদনী বেগম একটি মানবাধিকার সংগঠনের মাধ্যমে ন্যায় বিচার ও মিথ্যা মামলার প্রতিকার চেয়ে সিলেট পুলিশ সুপার বরাবরে আবেদন করেন।






Related News

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *