মাহি-অপুর বিচ্ছেদ

পাঁচ বছর আগে ২০১৬ সালের ২৫ মে দুই পরিবারের সম্মতিতে বিয়ের পিঁড়িতে বসেছিলেন মাহিয়া মাহি ও পারভেজ মাহমুদ অপু। এক দিন পরই তাঁদের পঞ্চম বিবাহবার্ষিকী। কিন্তু তার আগেই ২২ মে মধ্যরাতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মাহি জানালেন বিচ্ছেদের খবর। গতকাল খবরটির সত্যতা স্বীকার করে মাহি বলেন, ‘আমি নিজের ব্যর্থতা স্বীকার করে নিচ্ছি। এমন পরিবার, শ্বশুর-শাশুড়ি, এমনকি অপুর মতো স্বামী পাওয়াও ভাগ্যের। আমি বরাবরই চঞ্চল স্বভাবের। হুট করে সিদ্ধান্ত নিই। তাতে ভুলও হয়। এটাও হয়তো তেমন একটা ভুল। তবে সব সময় মিস করব পরিবারটিকে।’ তবে কেন এই বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত, সে ব্যাপারে কিছু জানাতে চাননি মাহি।
এর আগে ২০১৮ সালের শেষের দিকে একবার খবর রটেছিল মাহি-অপুর সংসারে বিচ্ছেদ ঘটেছে! কিন্তু তখন স্বামী অপু বিষয়টি চেপে গিয়েছিলেন। বলেছিলেন মনোমালিন্য হয়েছে। খুব শিগগির সব ঠিক হয়ে যাবে।
এরপর প্রায় তিন বছর এক ছাদের নিচে ছিলেন দুজন। সর্বশেষ শামীম আহমেদ রনীর ‘লাইভ’ ছবির শুটিংয়েও ২৭ মার্চ মাহির সঙ্গে দেখা গিয়েছিল অপুকে। এর পর থেকেই আলাদা থাকছিলেন দুজন। গতকাল দুজনই আনুষ্ঠানিক বিচ্ছেদের খবর জানালেন।
বিচ্ছেদের ব্যাপারে মাহি সরাসরি কথা বললেও অপু বললেন ঘুরিয়ে। তিনি বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি আজ হোক বা কাল, আমার কাছে ফিরে আসবে মাহি। কারণ মাহি খুবই সরল একটা মেয়ে। তাঁর পথচলা, পৃথিবীকে চেনা থেকে শুরু করে, এমনকি চলচ্চিত্রেরও অনেক খুঁটিনাটি বিষয় আমি হাতে ধরে শিখিয়েছি। আমাকে ছাড়া খুব বেশিদিন থাকতে পারবে না বলে মনে করি। হয়তো সে সাময়িক একটা ভুল সিদ্ধান্ত নিয়েছে। নিশ্চয় ভুল শুধরে আবার সে আমার কাছে ফিরে আসবে।’
Related News

গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে জুলাই শহীদদের রক্ত বৃথা যাবে না: ইমদাদ চৌধুরী
সিলেট মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ইমদাদ হোসেন চৌধুরী বলেছেন, জুলাই-অগাস্টের আন্দোলনে যে শহীদরা জীবন দিয়েছেন,Read More

জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবারকে জেলা বিএনপির সম্মাননা
“নির্বাচিত সরকারের চেয়ে কোনো সরকার শক্তিশালী হতে পারে না। তাই নির্বাচন জরুরি। মানুষের কাছে যান,Read More