Main Menu

খাদিমনগরের এক গ্রাম থেকে অন্য গ্রামে ছোটে চলছেন ইকলাল আহমদ

এবারের বন্যায় দেখিয়ে গেলো প্রকৃত পক্ষে মানুষের জন্য কাদেন হৃদয় কাঁদে। কারা বিপদের সময় অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ায়। এবারের বন্যার ইতিহাস নিয়ে পেছনে ফেরার কোন সুযোগ নেই। বাপ দাদার বয়সিরা বলছেন এমন বন্যা তারা কেহ দেখেননি অথবা তাদের বাপ দাদারাও বলেননি। কোথায় নিজের বা পরিবারের নিরাপত্তা, আর কোথায় সম্পদের নিরাপত্তা। ভাষায় প্রকাশ করারমত কলম নেই। এমন পরিস্থিতিতে মানুষের সহযোগীতায় এগিয়ে এসেছেন কিছু সংখ্যক মানুষ, তাদের মধ্যে একজন তরুন যিনি সবসময় খাদিমনগরের মানুষের মূখে হাঁসি ফুটাতে চান আওয়ামী পরিবারের উদ্যমী নেতা ইকলাল আহমদ।

বন্যার প্রথম দিন থেকে আজবদি নিরন্তর ভাবে কাজ করছেন ইকলাল আহমদ মানবতার কল্যাণে। সিলেট সদর উপজেলার ৩নং খাদিমনগর ইউনিয়নের প্রতিটি ওয়ার্ডে, প্রতিটি ঘরে ঘরে খাদ্যসামগ্রী পৌঁছিয়ে দিচ্ছেন। কখনো নিজ উদ্যোগে, কখনো পারিবারিক ও আত্মীয় স্বজনের কাছ থেকে আবার কখনো নিজ দল ও সরকারের ত্রান তহবিল থেকে আবার কখনো বন্ধু বান্ধবদের কাছ থেকে ত্রাণ সংগ্রহ করে।

খাদিমনগর ইউনিয়নের যুবকদের ফেইসবুক আইডি থেকে এই তথ্য গোলো জানাজায়। আরোও জানাজায় ইকলাল আহমদের সাথে এই ইউনিয়নের অসংখ্য যুবক রয়েছেন যারা এই ত্রাণ সামগ্রী গুলো বাড়ী বাড়ী পৌঁছিয়ে দিতে সহযোগীতা করছেন।

তারা বলেন, যে কোন দুর্যোগ, দুঃসময় কিংবা আনন্দ ঘন মুহূর্তেও ইকলাল আহমদ ইউনিয়নবাসীর পাশে দাঁড়ান। বিগত দিনে করোনাকালীন সময় বা গত বন্যায়ও তার তৎপরতা একই রকম ছিলো। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ইকলাল আহমদ নৌকায় কিংবা হেঁটে হেঁটে মানুষের সেবায় নিয়োজিত ছিলেন।

তার সাথে আলাপ করলে তিনি জানান মানুষের মুখে একটু হাঁসি ফুটাতে পারলের সার্থকতা এবং আল্লাহর সন্তুষ্টিই মূল লক্ষ্য।

তিনি বলেন মানুষের এমন দুর্দিনে দেশ-বিদেশের সকল বিত্তবানরা যদি সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন তাহলে মানুষ কিছুটা হলেও সাহস পাবে, খাদ্য ঘাটতি পুষিয়ে উঠবে। অনেকের ঘরবাড়ী চলে গেছে তাদের পুনর্বাসন খুবই জরুরী।






Related News

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *