টিকার জন্য শিক্ষার্থীদের বিশেষ অগ্রাধিকার দিচ্ছে সরকার

সব শিক্ষার্থীদের করোনাভাইরাসের টিকার আওতায় আনতে বিশেষ বিবেচনায় তাদের বয়স কমিয়েছে সরকার। দ্রুত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দিতেই সরকারের এই সিদ্ধান্ত। স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে বলা হয়েছে, এখন থেকে ১৮ বছরের বেশি বয়সী সব শিক্ষার্থী টিকার জন্য নিবন্ধন করতে পারবেন।
স্বাস্থ্য অধিদফতরের ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেমের (এমআইএস) পরিচালক মিজানুর রহমান শুক্রবার সকালে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
স্বাস্থ্য অধিদফতর এরই মধ্যে এ বিষয়ে আইসিটি বিভাগকে নির্দেশনা দিয়েছে। টিকা নিবন্ধনের সুরক্ষা অ্যাপে এখন আঠারোর বেশি বয়সী সব শিক্ষার্থীর নিবন্ধনের সুযোগ মিলেছে।
মিজানুর বলেন, ‘এ বিষয় নিয়ে প্রতি সপ্তাহে একটি মিটিং হয়। সবশেষ মিটিংয়ে সিদ্ধান্ত হয়েছে (১৮ বছরের শিক্ষার্থীদের নিবন্ধনের সুযোগ দেয়ার)। এ ছাড়া সুরক্ষা অ্যাপে এখন পঁচিশোর্ধ্ব সবার নিবন্ধনের সুযোগ মিলছে।’ চলতি বছরের শুরুতে দেশে শুরু হয় করোনা প্রতিরোধী টিকাদান কার্যক্রম। শুরুতে বয়সসীমা নির্ধারণ করা হয় ৫৫ বছর।
পরবর্তী সময়ে বয়সসীমা কমিয়ে ৪০ বছর করা হয়। এরপর আরো দুই দফা বয়সসীমা কমিয়ে করা হয় ৩০ বছর। টিকা কার্যক্রমের বিস্তৃতি বাড়াতে নানা উদ্যোগ নিচ্ছে সরকার। সবার জন্য বয়সসীমা কমিয়ে ১৮ বছর পর্যন্ত করা যায় কি না, সে বিষয়েও চলছে আলোচনা।
Related News

জাতিসংঘকে শান্তিরক্ষী মিশনে বাংলাদেশি নারীদের সংখ্যা বাড়ানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টা
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস জাতিসংঘকে বাংলাদেশ থেকে আরও বেশি নারী শান্তিরক্ষী নিয়োগের আহ্বান জানিয়েছেন।Read More

অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দেশের ইতিহাসে ‘সেরা নির্বাচন’ আয়োজন করবে : প্রধান উপদেষ্টা
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশে ২০২৫ সালের ডিসেম্বর থেকে ২০২৬ সালের জুনের মধ্যেRead More