Main Menu

খাদ্য ট্রান্সফ্যাট হৃদরোগ ঝুঁকি এবং করণীয় ভোক্তা পরিপ্রেক্ষিত বিভাগীয় পর্যায়ে সেমিনার অনুষ্ঠিত

বাংলাদেশে প্রতিবছর বছর হৃদরোগের কারণে প্রায় ৩ লক্ষ মানুষ মৃত্যুবরণ করেন। হৃদরোগের অন্যতম প্রধান কারণ অস্বাস্থ্যকর খাদ্য গ্রহণ। খাদ্যদ্রব্যের মাধ্যমে ট্রান্স ফ্যাট (ট্রান্স ফ্যাটি এসিড) নামক একধরনের চর্বি জাতীয় পদার্থ শরীরে প্রবেশ করে রক্তবাহী ধমনিগুলোকে মারাত্মক কোলেস্টেরল দ্বারা বন্ধ করে দেয় এবং হৃদরোগজনিত মৃত্যুঝুঁকি তৈরি করে। বৃহস্পতিবার (১১ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১১টায় জেলা প্রশাসনরে সম্মেলন কক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

ট্রান্স ফ্যাটের স্বাস্থ্যঝুঁকি বিবেচনায় নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা মধ্যে ট্রান্স ফ্যাট নির্মূল ও টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে। ভারত, থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, ব্রাজিল, ইরানসহ বিভিন্ন দেশ ট্রান্স ফ্যাট নিয়ন্ত্রণে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। এ পরিস্থিতিতে ট্রান্স ফ্যাট মুক্ত বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে খাদ্যে ট্রান্স ফ্যাট নির্মুলে করণীয় নির্ধারণের জন্য প্রজ্ঞা (প্রগতির জন্য জ্ঞান), কনজুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) বাংলাদেশ সম্মিলিতভাবে ‘খাদ্যে ট্রান্স ফ্যাট, হৃদরোগ ঝুঁকি এবং করণীয় ভোক্তা পরিপ্রেক্ষিত’ বিভাগীয় পর্যায়ে সেমিনারে শীর্ষক আলোচনা সভা আয়োজন করা হয়। ক্যাব সিলেট এর বিভাগীয় সভাপতি জামিল চৌধুরী সভাপতিত্বে ও প্যাজেট কডিনটর খন্দকার তাজিক আল হোসাইন এবং প্যাজেট কডিনটর প্যাগ্রাহ মোহাম্মদ আল ইসলাম শিহাব এর যৌথ পরিচালনা,

সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন সিলেট বিভাগীয় কমিশনার মোঃ মশিউর রহমান এনডিসি। এসময় তিনি বলেন, আমার সবাই করোনা টিকা গ্রহন করবো পাশাপাশি নিজেদের ঘর থেকে ভেজাল পরিহার করতে হবে, তাহলে আমরাই কিছুটা ভেজাল খাদ্য থেকে মুক্ত হতে পারবো। তিনি আরও বলেন, প্রচার প্রচারনা সমাজের মানুষের কাছে পৌছিয়ে দিতেই হবে।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে সিলেটের জেলা প্রশাসক এম কাজী এমদাদুল ইসলাম বলেন, আমি খাদ্য বিষয় জেনে আজ থেকে নিজেই ডালটা পরিহার করলাম। এছাড়াও বক্তব্য রাখেন সিলেটের সিভিল সার্জন ডা. প্রেমানন্দ মন্ডল। এসময় অন্যান্যদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন সিলেটের বিভিন্ন সংগঠনে নেতৃত্ববৃন্দ ও সাংবাদিক সহ উপস্থিত ছিলেন প্রমুখ।






Related News

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *