Main Menu

বিশ্বনাথের রামপাশা সড়কে প্রাণ গেল যুবকের

বিশ্বনাথে যাত্রীবাহী বাস ও অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে ঘটনাস্থলে প্রাণ হারিয়েছেন সাইদুল ইসলাম (২৩) নামে এক যুবক। তিনি উপজেলার দৌলতপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ দশপাইকা গ্রামের আবদুস সোবহানের ছেলে।
বুধবার (১৩ জানুয়ারী)দুপুর ১২টার দিকে বিশ্বনাথ-রামপাশা সড়কের নরশিংপুর নামক স্থানে এই দুর্ঘটনা ঘটে। দুর্ঘটনায় অটোরিকশার চালক একই ইউনিয়নের মিরগাঁও গ্রামের ময়না মিয়ার ছেলে আবদুল মতিন (২৭) ও অটোরিকশা যাত্রী দশপাইকা গ্রামের চমক আলীর ছেলে কবির হোসেন (২৬) গুরুতর আহত হন। তাদেরকে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বুধবার দুপুরে স্থানীয় দশপাইকা অটোরিকশা স্ট্যান্ড থেকে বিশ্বনাথ-রামপাশা সড়ক দিয়ে সাইদুল ও কবিরকে নিয়ে বিশ্বনাথ সদরে আসছিল সিএনজিচালিত নম্বরবিহীন অটোরিকশাটি। ওই সড়কের নরশিংপুর নামক স্থানে এসে সামনে থাকা একটি অটোরিক্সাকে ওভারটেক করতে গিয়ে বিপরীত দিক থেকে আসা জুবায়ের পরিবহন নামক একটি যাত্রীবাহী বাসের (নং-সিলেট-জ ০৪-০০৭৯) সাথে ধাক্কা খেয়ে দুমড়ে মুচড়ে যায় অটোরিক্সাটি। ঘটনাস্থলেই নিহত হন এর যাত্রী সাইদুল ইসলাম। গুরুতর আহত হন চালক মতিন ও অপর যাত্রী কবির।
খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে নিহত সাইদুলের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্যে সিলেট ওসমানী হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করে এবং ঘাতক বাস ও নম্বরবিহীন অটোরিকশা জব্দ করে থানায় নিয়ে আসে। গুরুতর আহত মতিন ও কবিরকে সিলেট ওসমানী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাদের অবস্থা আশংকাজনক।
দুর্ঘটনার বিষয়টি নিশ্চিত করে থানার অফিসার ইন-চার্জ (ওসি) শামীম মুসা বলেন, নিহতের লাশ ময়নাতদন্তের জন্যে সিলেট ওসমানী হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। বাস ও অটোরিকশা জব্দ করা হয়েছে। ঘটনার সাথে সাথে বাসের চালক-হেলপার পালিয়ে গেছে।






Related News

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *