শাবি-সিকৃবির ১২ জনসহ ১৭২ শিক্ষার্থী পেলেন ‘প্রধানমন্ত্রী স্বর্ণপদক’
৩৬টি সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৭২ জন শিক্ষার্থী ‘প্রধানমন্ত্রী স্বর্ণপদক-২০১৮’ পেয়েছেন। ‘প্রধানমন্ত্রী স্বর্ণপদক’ প্রাপ্তদের তালিকায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রয়েছেন সর্বোচ্চ ১১ জন শিক্ষার্থী। শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) ৭ জন ছাড়াও সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিকৃবি) শিক্ষার্থী রয়েছেন ৫ জন।
বুধবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাদের হাতে পদক তুলে দিয়েছেন।
শাবিপ্রবির মোছা. ফারজানা আক্তার, সাবরিন আরা, নাফিসা তাসনীম নূশা, ফাহিমা সুমাইয়া লস্কর, নাবিলা আহমেদ, মো. শামীম রেজা সাইমুন এবং প্রমা দাস তালুকদার বিন্তী পাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী স্বর্ণপদক।
সিকৃবির পদকপ্রাপ্তদের মধ্যে আছেন ইসরাত জাহান ইমা, কুশনুদ তাবাচ্ছুম, দেবাশিস শর্মা, শামীমা শাম্মী এবং কাজী ফাইজুল আজিম।
প্রধানমন্ত্রী তার কার্যালয়ের (পিএমও) শাপলা হলে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন (ইউজিসি) আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের সর্বোচ্চ নম্বর/সিজিপিএ প্রাপ্তদের হাতে ‘প্রধানমন্ত্রী স্বর্ণপদক-২০১৮’ তুলে দেন।
স্বর্ণপদকপ্রাপ্তদের মধ্যে ৮৪ জন ছাত্র এবং নেপালের একজনসহ ৮৮ জন ছাত্রী রয়েছেন। এর আগে ২০১৭ সালে প্রধানমন্ত্রী স্বর্ণপদক পান ১৬৩ জন শিক্ষার্থী।
অনুষ্ঠানে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন। ইউজিসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক কাজী শহিদুল্লাহ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন। স্বাগত বক্তৃতা করেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক এবং উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব মো. মাহবুব হোসেন।
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিপার্টমেন্ট অব ফিশারিজ টেকনোলজির শিক্ষার্থী মো. মোবারক হোসেন এবং জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজের শারমিন সুলতানা অনুষ্ঠানে পুরস্কার বিজয়ীদের পক্ষে নিজস্ব অনুভূতি ব্যক্ত করে বক্তৃতা করেন।
শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব ড. আহমদ কায়কাউস এবং ইউজিসি’র সদস্য অধ্যাপক ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে অংশ নেন মন্ত্রিপরিষদ সদস্যরা, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টারা, বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ও সচিব, জাতীয় অধ্যাপক, সাবেক ইউজিসি চেয়ারম্যানরা, বর্তমান এবং সাবেক ইউজিসি সদস্যরা, বিভিন্ন পাবলিক ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, প্রো-উপাচার্য এবং শিক্ষবিদরা, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং ইউজিসি’র ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা আমন্ত্রিত অতিথিরা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
Related News

সমালোচনার তোয়াক্কা না করে যুদ্ধে লিপ্ত ছিলাম: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, ‘করোনার সময় আমরা সব সমালোচনা সহ্য করেছি। কোনও জবাব দিইনি। সেইRead More

নিরবচ্ছিন্ন শিক্ষা অব্যাহত রাখতে সরকার সম্ভাব্য সব ব্যবস্থা নিয়েছে : প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, করোনাভাইরাস এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে অনেক অসুবিধা সত্বেও বাংলাদেশ যাতে পিছিয়েRead More