Main Menu

জগন্নাতপুরে স্বামী পরিত্যাক্তাকে জোরপূর্বক ধর্ষণ

সাম্প্রতিক কালে ঘটে যাওয়া সিলেট এমসি কলেজসহ সারা বাংলাদেশে ধর্ষণ ও গণধর্ষণ বেড়ে যায়, তারই ধারাবাহিকতায় সুনামগঞ্জ জেলার জগন্নাতপুর উপজেলার আসার খান্দি ইউনিয়নে কালম্বরপুর গ্রামের স্বামী পরিত্যাক্তা এক মহিলাকে একই গ্রামের শহিদ মিয়া (৩৫) পিতা: মৃত জিলু মিয়া, অপর দুই ব্যাক্তি তইবুর রহমান (৩৪) পিতা: মৃত সুনু মিয়া, রশিদ আহমদ, পিতা মৃত আজিজুল হক এর সহায়তায় জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। সিলেটের ডিআইজি বরাবরের নির্যাতিতার দলখাস্তের বিবরণে জানা যায় যে, গত ১৯/০৯/২০২০ইং তারিখে সকাল ১০ঘঠিকায় তার বসতঘরের শোয়র রুমে ডুকে তার গলায় দারালো অস্ত্র ধরে তার ইচ্চার বিরোদ্ধে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। উক্ত বিষয়ে ধর্ষক শহিদ ও তার সাঙ্গ-পাঙ্গরা আপোষ মিমাংশার জন্য ধর্ষিতার নিরীহ পরিবার মা ও ভাইকে ভিবিন্নভাবে চাপ প্রয়োগ করতে থাকে এমনকি বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার জন্য শালিশের নামে কালক্ষেপন করতে থাকে একাদিকবার শালিশ বৈঠক হলে ও ধর্ষক প্রভাবশালী শহিদের পক্ষের লোকগুলো শক্তিশালী ভুমিকা রাখায় স্থানীয় নিরপেক্ষ শালীশানরা অনেক ক্ষেত্রে নিরুপায়। যে কারণে নির্যাতিতার পরিবারকে আইন আদালতে যেতে তথাকথিত শালিশের দোহাই দিয়ে মারাত্বক বাধার সৃষ্টি করে। এর পরে ও নির্যাতিতার ভাই জামাল মিয়া সংশ্লিষ্ঠ থানায় যোগাযোগ করে তার বোনের ধর্ষনের বিষয়টি অবগত করলে থানা কতৃপক্ষ সংবাদ পেয়ে গত ০৯/১০/২০২০ইং তারিখে এস.আই জহির সরজমিন পরিদর্শন করে ঘটনার সত্যতা পাইলে ঐ দিনই ১ নং আসামী শহিদকে গ্রেফতার করে থানায় নিয়ে আসে রাত্রেই আসামীকে ছাড়িয়ে আনার জন্য থানা কতৃপক্ষের সাথে আসামী পক্ষের বড় অংকের টাকার বিনিময়ে দফারফা হয়। পরের দিন ভিক্টিম ও তার মা-ভাই সহ থানায় গেলে জগন্নাথপুর থানার ওসি ও থানার মধ্যে পূর্বে অবস্থানরত তথাকথিত রাজনৈতিক পরিচয়দানকারী দালাল চক্র ভিক্টিম ও তার পরিবারের কোনোধরনের বক্তব্য না নিয়ে অকথ্য ভাষায় গালাগাল ও খারাপ মহিলা বলে থানা কতৃপক্ষ তাড়িয়ে দেয় এক পর্যায়ে ভিক্টিম আত্বহত্যার চেষ্টা করলে তার পরিবার ও নাম না বলা শর্তে মানবাধিকার কর্মীর আশ্বাসে ন্যায়বিচার প্রাপ্তির আশায় মাননীয় ডি.আই.জি বরাবরে দরখাস্ত করেন।






Related News

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *